কয়েক মাসের মধ্যে দেশটির সবচেয়ে খারাপ হামলাটি উত্তর-পশ্চিমে আঘাত হানে, যেখানে পুলিশ এবং সামরিক বাহিনীকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে, বিশেষ করে আফগানিস্তানের সাথে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে।
CTG News 24 (CN24) Desk
স্থানীয় সময় বেলা দেড়টা অর্থাৎ জোহরের নামাজের সময় ঐ বিস্ফোরণের সময় মসজিদটি মুসল্লিতে ঠাসা ছিল।
মসজিদটির একাংশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে, এবং কর্মকর্তারা জানিয়েছেন অনেক মুসল্লি ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েছে।
কে বা কারা এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। হামলার দায় এখন পর্যন্ত কেউ স্বীকার করেন। তবে পাকিস্তানি তালেবানকে সন্দেহ করা হচ্ছে।
তবে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বলছেন এই হামলা ছিল আত্মঘাতী। হামলাকারী সামনের কাতারে বসে ছিল এবং শরীরে বাধা বোমা ফাটিয়ে দেয়।
পাকিস্তানের সরকারি একজন কর্মকর্তা বলেছেন হামলার টার্গেট ছিল সম্ভবত পুলিশ কারণ নিহতদের সিংহভাগই ছিল ঐ বাহিনীর সদস্য।
পেশোয়ার নগর পুলিশের কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইজাজ খান স্থানীয় মিডিয়াকে বলেন বিষ্ফোরণের সময় ঐ এলাকায় ৩০০ থেকে ৪০০ পুলিশ সদস্য মোতায়েন ছিল।
শোয়ারের লেডি রেডিং হাসপাতালের মুখপাত্র মোহাম্মদ আসিম বলেন আহতদের অনেকের অবস্থা গুরুতর। তিনি বলেন, “জরুরী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।“
রাজধানী ইসলামাবাদে পুলিশ উচ্চ-সতর্কাবস্থা জারী করেছে। রাজধানীতে ঢোকার এবং বেরুনোর সব পথে নিরাপত্তা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।